মাত্র পাওয়া : বাংলাদেশকে জিতিয়ে দিলেন ভারত
ভারতের বিপক্ষে সুপার টুয়েলভের বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে ৫ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করে ভারত ১৮৪ রানের সংগ্রহ পায়। জবাব দিতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে বাংলাদেশ। ৭ ওভারে
উইকেট না হারিয়ে ৬৬ রান তুলে ফেলে। এরপর বৃষ্টি নামে। শেষ ৯ ওভারে বাংলাদেশকে জয়ের জন্য ৮৫ রানের লক্ষ্য দেওয়া হয়। নিয়মিত উইকেট হারিয়ে যে রান করতে পারেনি বাংলাদেশ।
ওই ম্যাচে ভেজা মাঠ, ফেক ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে। ওই আলাপের মধ্যে ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটার ও ধারাভাষ্যকার সুনীল গাভাস্কার বলেছেন, ম্যাচটি বাংলাদেশ
হেরে গেছে। কিন্তু ভারত সেমিফাইনালে যাওয়ার ম্যাচে জিততে পারেনি। বরং বাংলাদেশের ভয়কে পুঁজি করেছে। বৃষ্টি ম্যাচে প্রভাব ফেলেছে কিনা এমন প্রশ্নে বিশ্বকাপের অন্যতম এই ধারাভাষ্যকার
ইন্ডিয়া টুডেকে বলেছেন, ‘অবশ্যই ফেলেছে, ওরা ৭ ওভারে ৬৬ রান তুলে ফেলেছিল এবং সহজে রান করছিল। বৃষ্টির পরে রান কিছুটা কমিয়ে দেওয়া হলো। কিন্তু ওভারপ্রতি আগের মতোই রান তুলতে
হতো। ওরা ওই রান দেখে ভয় পেয়ে গেছে এবং হেরেছে।’ গাভাস্কার বিষয়টি আরেকটু পরিষ্কার করে বলেন, ‘স্মার্ট ক্রিকেট না খেলে বাংলাদেশের ব্যাটাররা ছক্কা মারতে গিয়েছিল। ওরা শট বাউন্ডারি
মাত্র পাওয়া : বাংলাদেশকে জিতিয়ে দিলেন ভারত
টার্গেট করে খেলতে শুরু করেছিল। ভারতীয় বোলাররাও একটু চালাকি করেছে। মাঠের বড় প্রান্তে শট খেলতে দিয়েছে এবং আউট করেছে।’ ভারতের ক্রিকেটাররা নার্ভ ধরে রাখতে পেরেছিল
বলেও মন্তব্য করেন এই ক্রিকেট বিশ্লেষক, ‘আমি বলবো, ভারত ম্যাচটি জেতেনি বরং বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরে গেছে। হ্যা, ভারতীয়রা নার্ভ ধরে রেখেছিল। অন্যদিকে বাংলাদেশ ভয় পেয়ে বেশি
আকর্ষণীয় শট খেলতে গিয়েছিল। ওরা যদি স্মার্ট ক্রিকেট খেলতো, ডাবলের দিকে মনোযোগ দিত তাহলে ওভারপ্রতি ১০ রান তোলা কঠিন হতো না।’
বিপদের সময় রাসুল (সা.) ছোট্ট এই দোয়াটি পড়তে বলেছেন
বিপদ ও সমস্যা থেকে বেঁচে থাকতে কুরআন-সুন্নায় অসংখ্য দোয়া ও আমলের বর্ণনা রয়েছে। যা কার্যকর এবং পরীক্ষিত। নবি-পয়গাম্বরদের থেকে শুরু করে অসংখ্য নেককার বনি আদমের বাস্তব জীবনেই তা পরীক্ষিত ও প্রমাণিত।
তাই বিপদে কিংবা সমস্যায় পড়লে মুমিন মুসলমানের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। মহান আল্লাহ তাআলার উপর আস্থা এবং বিশ্বাসের সঙ্গে এসব দোয়ার যথাযথ আমলেই সম্ভব বিপদমুক্ত হওয়া।